ইতিহাস ও নামকরণঃ এককালের একটি বিখ্যাত গ্রাম। এখন গোপালগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। এটি ৩০০১৪র্ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯০১২র্ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। কাশিয়ানী-ভাটিয়াপাড়া রেলপথ এই উপজেলার যোগাযোগের একটি বড় মাধ্যম। মধুমতি নদী এবং বারাশিয়া নদীও এই উপজেলার মূখ্য নৌপথ। নওয়াব আলীবর্দি খাঁর আমলে এই গ্রামের জমিদার ছিলেন বাবু দর্পনারায়ণ সেন। নিজ গ্রামে তিনি স্থাপন করেছিলেন কাশীনাথ দেবের ৫টি মূর্তি সহ ৫টি সুদৃশ্য মন্দির। কাশীনাথ দেবের নামানুসারে দর্পনারায়ণ সেনের গ্রামটির নাম হয়ে যায় কাশিয়ানী। অন্যমতে শোনা যায় যে, এ অঞ্চলে পূর্বে প্রচুর কাশফুল হতো, এজন্য এ উপজেলার নাম হযেছে কাশিয়ানী। ভটিয়াপাড়া ও ফুকরা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত স্থান, ওড়াকান্দি ঠাকুরবাড়ী সমধিক পরিচিত তীর্থস্থান। ১৯০৮ সালে মুকসুদপুরকে ভেঙ্গে কাশিয়ানী একটি সতন্ত্র থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৩ সালে কাশিয়ানী মানউন্নিত থানায় রম্নপান্তরিত হয়।
রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বঃ
কাশিয়ানী উপজেলা জাতীয় সংসদে নির্বাচনী এলাকা- ২১৫ গোপালগঞ্জ- ১, ২১৬ গোপালগঞ্জ-২ এ বিভক্ত । নির্বাচনী এলাকা- ২১৫ গোপালগঞ্জ- ১ এর সংসদ সদস্য জনাব লে. কর্ণেল (অব.) মুহাম্মদ ফারম্নক খান এবং নির্বাচনী এলাকা- ২১৬ গোপালগঞ্জ-২ এর সংসদ সদস্য জনাব শেখ ফজলুল করিম সেলিম। মাননীয় এমপি জনাব লে. কর্ণেল (অব.) মুহাম্মদ ফারম্নক খান মুকসুদপুর উপজেলার বেজড়া গ্রামের বিখ্যাত খান পরিবারে সন্তান। প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব শেখ ফজলুল করিম সেলিম জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে এবং মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই্র্ এবং দেশের একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ।
উপজেলা পরিষদঃ
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানঃ জনাব সুব্রত ঠাকুর,
উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যানঃ জনাব আঃ রউফ মোল্যা
উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানঃ মোছাঃ শামচুন্নাহার
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস