জয়নগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬০ সালে কাশিয়ানী উপজেলাধীন ০১ নং মহেশপুর ইউনিয়নের প্রাণকেন্দ্র জয়নগর বাজারের দক্ষিণ পূর্ব পাশ্বে অবস্থিত। যা এখন আকার আকৃতিতে বিশাল ও গাছপালা সঞ্জিত এক মনোরম পরিবেশের সৃষ্টি করেছে। বিদ্যালয়ে কম্পিউটার ল্যাব বিজ্ঞানাগার ও লাইব্রেরী বিদ্যমান। ঐতিহ্যবাহী এই বিদ্যালয়টি সৃষ্টি থেকে আজ পর্যন্ত বিভিন্ন পাপলিক পরীক্ষায় উত্তরোত্তর সাফল্য দেখিয়ে আসছে। তবে বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবনটি এখন প্রায় অকেজো । ফলে ছাত্র/ ছাত্রীদের শ্রেনী পাঠদান সঙকটাপন্ন। এ ব্যাপারে যথাযথ কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করি।
ঐতিহ্যবাহী জয়নগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬০ সালে এলাকার কিছু উদ্দোগী যুবকের কারণে এলাকার প্রাণকেন্দ্র জয়নগর বাজারের দক্ষিণ পাশ্বে অবস্থিত। যা ১৯৬৫ সালে জয়নগর বাজারের পূর্ব পার্শ্বে অর্থাৎ বর্তমানে বিদ্যালয়টি অবস্থিত। এইখানে অবস্থান নেয়। এর আগে অবশ্য দুইবার জননগরে উচ্চবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্ঠা ব্যর্থ হয়। পরবর্তীতে জয়নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাপ্তণ প্রধান শিক্ষক জনাব মরহুম আকরামুজ্জামান চৌধুরীসহ এলাকার কয়েক জন যুবকের আত্না নিয়োগ এই বিদ্যালয় গড়ে উঠে। যা এখন এলাকার সুনাম ও সুখ্যাতির ধারক ও বাহক হিসাবে কাজ করছে। এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে অথ্যাবদি খেলাধুলা, সংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা সহ বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় গোপালগঞ্জ জেলাল মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। এই বিদ্যালয়ের অনেক প্রাপ্তণ ছাত্র/ছাত্রী সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকুরী করছেন বা এখন ও করছেন। বর্তমানে সমাপনী এবং জে, এস, সি ইত্যাদি পরীক্ষার কেন্দ্র হিসাবে বিদ্যালয়টির সুনাম রয়েছে।
৩য় শ্রেনী-৪১জন, ৪র্থ শ্রেনী-৫০জন, ৫ম শ্রেনী-৫৫জন, ৬ষ্ঠ শ্রেনী-১৭৮জন, ৭ম শ্রেনী-১২৮জন, ৮ম শ্রেনী-১০৪জন, ৯মশ্রেনী-৫৮জন, ১০ শ্রেনী-৫৫জন, ৯ম(ভকে)শ্রেনী-৪২, ১০(ভকে)শ্রেনী-১২জন।
১। জনাব মোঃ মনিরুজ্জামান খান –সভাপতি
২। জনাব মোঃ সাঈদুর রহমান –শিক্ষক প্রতিনিধ
৩। জনাব মোঃ আবুল কালাম মৃধা- কোঅপ্ট সদস্য
৪। জনাব মোঃ আলাউদ্দীন শেখ –অভিভাবক সদস্য
৫। জনাব মোঃ হেমায়েত শিকদার - অভিভাবক সদস্য
৬। জনাব মোঃ মহসিন আলী মোল্যা - অভিভাবক সদস্য
৭। জনাব মোঃ ইিলয়াছ মোল্যা - অভিভাবক সদস্য
৮। জনাবা নাজমা খানম সংরক্ষিত মহিলা অভিভাবক
৯। জনাব কে, এম নুরুজ্জামান দাতা সদস্য
১০। মনিরুজ্জামান খান পাঠান(সভাপতি)
১১। মুঃ হাসান আলী চৌধুরী প্রধান শিক্ষক (সদস্য সচীব)
২০০৯ সালে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৬জন পাশ করে ৫৮ জন।
২০১০ সালে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬২জন পাশ করে ৪৪ জন।
২০১১ সালে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬১জন পাশ করে ৫৮ জন।
প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০% এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে ২০%।
১। সিরাজুল হক খান-অতিরিক্ত সচিব, বিভাগীয় কমিশনার, চট্রগ্রাম।
২। কে, এম, নুরুজ্জামান-যুগ্ন কর কমিশনার(অবঃ)
৩। প্রফেসর কণেল ডাঃ এস, এ, এম এ হাফিজ(মহাসিন)
৪। ডাঃ এস, কে, এ রাজ্জাক- সহযোগী অধ্যাপক(পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি বিভাগ)
৫। ডাঃ মুহাম্মাদ কামাল হোসেন
৬। এস, এম রওশন আলী –জয়েন্ট ডাইরেক্টর।
৭। ডাঃ ইসরাইল খান- উর্ধতনমূখ্য কর্মকর্তা, কৃষি ব্যাংক।
৮। আব্দুস সালাম মোল্যা- সহকারী মহাব্যবস্থাপক অগ্রনী ব্যাংক লিঃ।
৯। কে, এম জাকারিয়া –ব্যাংকার।
১০। খন্দকার তারিকউদ্দীন আহমেদ- উপবর কমিশনান, ঢাকা।
১১। গোলাম রসুল খান- ব্যবস্থাপক অগ্রণী ব্যাংক লিঃ।
১২। জানে আলম বিরু মিয়া –চেয়ারম্যান ০১ নং মহেশপুর ইউনিয়ন পরিষদ।
১৩। আ, ফ, ম জাকারিয়া, উর্ধতন কর্মকর্তা(অবঃ) মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
১৪। সৈয়দ সিদ্দিকুর রহমান –প্রধান শিক্ষক, রাজবাড়ী গভঃ উচ্চ বিদ্যালয়।
১৫। মোঃ আকরামুজ্জামান খান- কারিকুলাম বিশেষজ্ঞ।
১৬। মোঃ হায়দার মিয়া- প্রফেসার, ইডেন কলেজ।
১৭। নূরুল কাদের পারভেজ, সহযোগী অধ্যাপক, রাজেন্দ্র কলেজ।
১৮। কর্ণেল (অবঃ) এ, জেড, এম, বজলুল হক।
১৯। সুমন্ত কুমার সাহা- বি, সি, এস, শিক্ষা।
উপজেলা পর্যায়ে একটি মডেল বিদ্যাপীট প্রতিষ্ঠা এবং জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে এই বিদ্যাপীটটিকে সরকারী করেনে উন্নীতকরণ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস