ডোমরাকান্দি নুরুল ইসলাম ফাযিল মাদ্রাসাটি গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের ডোমরাকান্দি গ্রামে কাশিয়ানী - বাহুথড় সড়কের সাথে অবস্থিত। মাদ্রাসার উত্তর পার্শ্বে (১৯৫২ বর্গফুট) দ্বিতল ভবন একটা। ফ্যাসিলিটিস ভবন (২২০০ বর্গফুট) ১তলা ১টি। পূর্বে (৬৬০ বর্গফুট) এক তলা ভবন ১টা। পশ্চিমে (১৫৮৪ বর্গফুট) দ্বিতল ভবন একটা। একতলা (২০০০ বর্গফুট) মসজিদ ১টা। দক্ষিণে (৪৮৬ বর্গফুট) টিনের ঘর একটা। পূর্বে (২২০ বর্গফুট)টিনের ঘর ১টা। উত্তরে (২০০ বর্গফুট) রান্নার ঘর ১টা। উত্তরের দ্বিতল ও ফ্যাসিলিটিসের একতলা ভবন জরাজীর্ণ ও ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়তেছে। মাদ্রাসার উত্তর পার্শ্বে একটা পুকুর আছে মাছ চাষের জন্য। পশ্চিম পার্শ্বে আরও একটা পুকুর আছে। সর্বমোট জমি ২.৬৬ একর। মাদ্রাসায় একটি ডাকঘর ও একটা এতিম খানা আছে। যা ক্যাপিটেশন গ্রান্ড প্রাপ্ত। ডোমরাকান্দি নুরুল ইসলাম ফাযিল মাদ্রাসাটি গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের ডোমরাকান্দি গ্রামে কাশিয়ানী - বাহুথড় সড়কের সাথে অবস্থিত। মাদ্রাসার উত্তর পার্শ্বে (১৯৫২ বর্গফুট) দ্বিতল ভবন একটা। ফ্যাসিলিটিস ভবন (২২০০ বর্গফুট) ১তলা ১টি। পূর্বে (৬৬০ বর্গফুট) এক তলা ভবন ১টা। পশ্চিমে (১৫৮৪ বর্গফুট) দ্বিতল ভবন একটা। একতলা (২০০০ বর্গফুট) মসজিদ ১টা। দক্ষিণে (৪৮৬ বর্গফুট) টিনের ঘর একটা। পূর্বে (২২০ বর্গফুট)টিনের ঘর ১টা। উত্তরে (২০০ বর্গফুট) রান্নার ঘর ১টা। উত্তরের দ্বিতল ও ফ্যাসিলিটিসের একতলা ভবন জরাজীর্ণ ও ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়তেছে। মাদ্রাসার উত্তর পার্শ্বে একটা পুকুর আছে মাছ চাষের জন্য। পশ্চিম পার্শ্বে আরও একটা পুকুর আছে। সর্বমোট জমি ২.৬৬ একর। মাদ্রাসায় একটি ডাকঘর ও একটা এতিম খানা আছে। যা ক্যাপিটেশন গ্রান্ড প্রাপ্ত।
পূর্বে প্রতিবছর এখানে গরু দৌড়ের প্রতিযোগিতা ও পালা গানের আসর বসত। ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের দাবীর প্রতি সাড়া দিয়ে ডোমরাকান্দি গ্রামের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত আলী গড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মরহুম নুরুল ইসলাম সাহেবের নামে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এব্যাপারে অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন জনাব আলহাজ্ব ডাঃ তৈয়াবুর রহমান, মরহুম রফি মোল্যা, লাল মিয়া, হারুন-অর-রশীদ, লোকমান মোল্যা প্রমুখ। প্রথমে হেফজ খানার মাধ্যমে মাদ্রাসার যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ইফতেদায়ী ও দাখিল স্তর খোলা হয়। মাদ্রাসাটি ০১-০১-১৯৮৬ সালে দাখিল স্তরের স্বীকৃতি ও এমপিও ভুক্ত হয়। ১৯৯৬ সালে আলিমের স্বীকৃতি, ২০০০ সালে এমপিও ভুক্ত হয়। ২০০৫ সালে ফাজিল হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে এবং ২০০৮ সালে ইবি কুষ্টিয়ার অন্তর্ভূক্ত হয়। কিন্তু ফাজিল স্তরের শিক্ষক/কর্মচারীবৃন্দ এখনো এমপিও ভুক্ত হয় নাই। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল ভাল।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস